ভিয়েতনামের কফি বাণিজ্যে স্লথগতি
চলতি সপ্তাহে ভিয়েতনামে স্লথ হয়ে পড়েছে কফির বাণিজ্যিক কার্যক্রম। তলানিতে নামতে থাকা মজুদ, দুর্বল চাহিদা ও বিশ্ববাজারে পণ্যটির নিম্নমুখী দাম বাণিজ্যে নেতিবাচক প্রভাব তৈরি করেছে। খবর বিজনেস রেকর্ডার।
ভিয়েতনামের সবচেয়ে বড় কফি আবাদি অঞ্চল সেন্ট্রাল হাইল্যান্ডের চাষীরা প্রতি কেজি কফি ৪১ হাজার ২০০ থেকে ৪২ হাজার ৪০০ ডংয়ে (১ ডলার ৮০-১ ডলার ৮৫ সেন্ট) বিক্রি করেছেন। এক সপ্তাহ আগেও প্রতি কেজির দাম ছিল ৪০ হাজার ২০০ থেকে ৪২ হাজার ডং।
কফি বেল্টটির ব্যবসায়ীরা জানান, পানীয় পণ্যটির সরবরাহ কমে আসছে। তাই বাণিজ্যিক কার্যক্রমে তেমন গতি নেই। চাষীরা এ সপ্তাহে তাদের উৎপাদিত কফির প্রায় ৮০-৯০ শতাংশ কফি বিক্রি করেছেন।
এদিকে লন্ডনের আইসিই এক্সচেঞ্জে কফির দাম ৩১ ডলার বা এক শতাংশ কমেছে। প্রতি টনের মূল্য স্থির হয়েছে ২ হাজার ১৩৯ ডলারে। অন্য এক ব্যবসায়ী জানান, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের পরই আন্তর্জাতিক বাজারে আকাশচুম্বী হয়ে উঠেছে সারের দাম। দেখা দিয়েছে সংকটও। ফলে কফি গাছগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। এতে বাজারে কফি বিনের সংকট দেখা দিতে পারে।