বিজয়ের ৫০ বছরে এফবিসিসিআই’র ১৬ দিনের উৎসব
অর্থনৈতিক অগ্রগতি, সামাজিক সূচকের শক্তিশালী অবস্থান, বিশ্বের অন্যতম প্রতিশ্রুতিশীল অর্থনৈতিক শক্তি, পরনির্ভরতা থেকে বেরিয়ে এসে আত্মনির্ভরতায় বলীয়ান হয়ে ওঠা বাংলাদেশের ৫০ বছরের গল্পটা সফলতার এবং অর্জনের।
যাদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে বিজয় এসেছে, যে মহান নেতার নেতৃত্বে মিলেছে বাঙালির নিজস্ব মানচিত্র, যার সুদক্ষ শাসনে দেশ আজ উন্নয়নের মহাসড়কে, তাদের সবার প্রতি বিনম্র কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই আয়োজন করেছে ১৬ দিনব্যাপী লাল-সবুজের উৎসব।
বুধবার (১ ডিসেম্বর) থেকে রাজধানীর হাতিরঝিলের অ্যাম্ফি থিয়েটারে শুরু হবে এফবিসিসিআই আয়োজিত এ উৎসব। এদিন সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টায় ভার্চুয়ালি এ আয়োজনের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে সশরীরে উপস্থিত থাকবেন জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী।
এছাড়াও উদ্বোধনী অনুষ্ঠানসহ প্রতিদিনের আয়োজনে বিশেষ অতিথি হিসেবে সশরীরে উপস্থিত থাকবেন প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ. রহমান। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করবেন এফবিসিসিআই’র সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন।
এফবিসিসিআই’র বিজয় উৎসবে সার্বিক সহযোগিতা করছে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন। প্রতিদিন অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা বক্তব্য দেবেন ডিএনসিসির মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম।
১৬ দিনের উৎসবের মধ্যে রয়েছে, ১ ডিসেম্বর স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের শিল্পীদের নিয়ে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও আতশবাজি। ২ ডিসেম্বর শিশু-কিশোর ও বিশেষ শিশুদের অংশগ্রহণে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।
৩ ডিসেম্বর নারীদের অংশগ্রহণে বিশেষ অনুষ্ঠান, ৪ ডিসেম্বর নজরুল উৎসব, ৫ ডিসেম্বর রবীন্দ্র উৎসব, ৬ ডিসেম্বর নৃত্য উৎসব, ৭ ডিসেম্বর অঞ্চলভিত্তিক অনুষ্ঠান (ঢাকা ও ময়মনসিংহ)।
৮ ডিসেম্বর অঞ্চলভিত্তিক অনুষ্ঠান (চট্টগ্রাম ও রংপুর), ৯ ডিসেম্বর রাজশাহী ও বরিশাল বিভাগ, ১০ ডিসেম্বর খুলনা ও সিলেট বিভাগ।
১১ ডিসেম্বর সশস্ত্র ও পুলিশ বাহিনীর সদস্যদের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠান, ১২ ডিসেম্বর লোকসংগীত, ১৩ ডিসেম্বর চলচ্চিত্র তারকাদের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠান, ১৪ ডিসেম্বর মঞ্চনাটক, ১৫ ডিসেম্বর কনসার্ট এবং ১৬ ডিসেম্বর রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচার ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান