পাম অয়েলের দরপতন ঘটেছে

চলতি বছরের প্রথমার্ধে (জানুয়ারি-জুন) ইন্দোনেশিয়া ও মালয়েশিয়ায় পাম অয়েলের উৎপাদন তুলনামূলক কম ছিল। তবে বছরের দ্বিতীয়ার্ধে (জুলাই-পরবর্তী সময়ে) এসে দেশ দুটিতে পণ্যটির উৎপাদন বাড়তে শুরু করেছে। বাড়তি উৎপাদনের জের ধরে মালয়েশিয়ার বাজারে পাম অয়েলের দরপতন ঘটেছে।

২০১৮ সালের চতুর্থ প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর) পণ্যটির দাম টনপ্রতি ২ হাজার রিঙ্গিতের (মালয়েশিয়ান মুদ্রা) নিচে নেমে আসতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে কুয়ালালামপুরভিত্তিক কৃষিপণ্য-বিষয়ক পরামর্শক প্রতিষ্ঠান অ্যামস্পেক এগ্রি মালয়েশিয়া। খবর স্টার অনলাইন।

প্রতিষ্ঠানটির বিবৃতিতে বলা হয়েছে, চলতি বছরের চতুর্থ প্রান্তিকে মালয়েশিয়ার বাজারে প্রতি টন পাম অয়েলের দাম ১ হাজার ৯৭৬ রিঙ্গিতে নেমে আসতে পারে।

মূলত বছরের শেষ মাসগুলোয় বাড়তি উৎপাদন ও রফতানি চাহিদা তুলনামূলক কম থাকায় পণ্যটির দরপতন দেখা যেতে পারে। তবে আগামী বছরের শুরুতে উৎপাদন কিছুটা কমে এলে পাম অয়েলের দাম টনপ্রতি ২ হাজার ৪৫৫ রিঙ্গিত পর্যন্ত উঠতে পারে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *